ট্রাম্প এবং নেতানিয়াহুর মধ্যে হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠিত বৈঠকটি, যা মধ্যপ্রাচ্যের সমস্যাগুলি নিয়ে আলোচনা করার জন্য অনুষ্ঠিত হয়েছিল, এই অঞ্চলের মানুষের জীবনে কেমন প্রভাব ফেলবে, তা নিয়ে আলোচনা করা যাক।
বৈঠকে গাজায় যুদ্ধবিরতি, ফিলিস্তিনিদের ভবিষ্যৎ এবং ইরানের কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়। যদিও দুই নেতা একে অপরের প্রতি সমর্থন দেখিয়েছেন, মূল বিষয়গুলোতে কোনো উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি। ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ছিল, তবে তা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি এবং জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
গাজায় ২ মিলিয়নের বেশি ফিলিস্তিনিকে রাফাহ-তে একটি 'মানবিক শহরে' সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। এই পদক্ষেপ মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে উদ্বেগের কারণ। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ধরনের বৈঠক সম্ভবত রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের উদ্দেশ্যে বেশি করা হয়, যেখানে বাস্তব ফলাফল কম থাকে।
বৈঠকের মূল বিষয়গুলো হলো গাজায় যুদ্ধবিরতি, ফিলিস্তিনিদের ভবিষ্যৎ এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি। এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য এসব বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমগুলিও এই বৈঠকের উপর গভীর নজর রাখছে, কারণ এর প্রভাব আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার উপর পড়তে পারে।