ডগপুল-এর মানবিকতা: বার্মিংহাম ডগস হোমের প্রতি ভালোবাসার এক সামাজিক-মনস্তাত্ত্বিক চিত্র

সম্পাদনা করেছেন: Dmitry Drozd

মার্ভেলের 'ডগপুল' খ্যাত পেগি, বার্মিংহাম ডগস হোমের জন্য অনুদান দিয়ে স্থানীয় জনসাধারণের মধ্যে গভীর মানসিক প্রভাব সৃষ্টি করেছে। ১৪ই জুলাই, ২০২৫ তারিখে কমিক কন মিডল্যান্ডসে এই অর্থ সংগ্রহ করা হয়। এই ঘটনাটি দেখায় কিভাবে একটি জনপ্রিয় চরিত্র, পেগি, যিনি 'ডেডপুল অ্যান্ড উলভারিন'-এ অভিনয় করেছেন, পশুপ্রেমের প্রতি মানুষের সহানুভূতি জাগিয়ে তুলতে পারে।

বার্মিংহাম ডগস হোম, ১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত, স্থানীয় সম্প্রদায়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই আশ্রয়স্থলটি পরিত্যক্ত কুকুরদের উদ্ধার করে এবং তাদের দেখাশোনা করে। ডগপুলের অনুদান, যদিও গুরুত্বপূর্ণ, এই সংস্থার আর্থিক চ্যালেঞ্জের দিকটি তুলে ধরে, যেখানে প্রতিদিন প্রায় ৬,০০০ পাউন্ড খরচ হয়। এই ঘটনাটি আমাদের দেখায় কিভাবে একটি সামান্য অনুদানও পশুদের জীবনে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।

পেগির এই সফর, আশ্রয়হীন কুকুরদের প্রতি ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। পেগির গল্প, যিনি একটি অপ্রত্যাশিত জন্ম থেকে দত্তক হয়েছেন, আমাদের দেখায় কিভাবে স্নেহ এবং যত্ন একটি প্রাণীর জীবনকে বদলে দিতে পারে। এই ঘটনাটি মানবিক সম্পর্কের গভীরতা এবং পশুদের প্রতি আমাদের মানসিক সংযোগের গুরুত্ব তুলে ধরে। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, কিভাবে সহানুভূতি এবং সমর্থন একটি সম্প্রদায়ের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে।

এই ঘটনাটি সামাজিক মনোবিজ্ঞানীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় উদাহরণ, যা দেখায় কিভাবে একটি সাধারণ ঘটনা মানুষের আবেগ এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে।

উৎসসমূহ

  • Express & Star

  • Birmingham World

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।